দি আউটসাইডার (হার্ডকভার)
instock

Original price was: 700 ৳ .Current price is: 390 ৳ .

(44% ছাড়ে)

বই পরিচিতি

  • ক্যাটাগরি
  • কভার
হার্ড কভার
  • পৃষ্ঠা
448
  • ভাষা
বাংলা
দি আউটসাইডার (হার্ডকভার)
instock

Original price was: 700 ৳ .Current price is: 390 ৳ .

(44% ছাড়ে)

নৃশংস যৌন নিপীড়নের পর খুন করা হলো বাচ্চা ছেলে, ফ্র্যাঙ্ক পিটারসনকে। হত্যার দায়ে মূল সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করতে সময় লাগল না। সবার সামনে, খেলার মাঠ থেকে গ্রেফতার করা হলো কোচ টেরেন্স মেইটল্যান্ডকে। ফ্রিন্ট সিটি পিডির গোয়েন্দা, রালফ অ্যান্ডারসনের মনে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই-আসল লোকটিকেই গ্রেফতার করেছে সে। সাক্ষ্য, প্রমাণ সব সেদিকেই ইঙ্গিত দেয়। br এদিকে টেরির দাবী, ঘটনার সময় সে ছিল ভিন্ন একটা শহরে। শুধু দাবীই নয়, প্রমাণ হিসেবে দেখাল স্থানীয় টিভি চ্যানেলে প্রদর্শিত ভিডিয়ো ফুটেজওibr কিন্তু তা কী করে হয়? একজন মানুষ কি একই সময়ে দুই জায়গায় থাকতে পারে? নাহ, এ অসম্ভব। অথচ হয়েছে সেটাই। আদালত-ভবনের সিঁড়িতে, গুলি করে মারা হলো কোচ টেরিকে। বন্ধ হয়ে গেল কেস। কিন্তু টেরির বিধবা স্ত্রী, মার্সি ও উকিল, হাওয়ার্ড গোল্ড যে হাল ছাড়ার পাত্র নয়। এদিকে সন্দেহের দোলাচলে ভুগছে খোদ রালফও।br দৃশ্যপটে আগমন হলো ‘ফাইন্ডার্স কিপার্স প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধানকারী, হলি গিবনির। আর এসেই সে আবিষ্কার করে বসল কেসের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া একাধিক প্রমাণ।br টেরির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কেন মিলে যাচ্ছে শত শত মাইল দূরে সংঘটিত আরেকটি হত্যাকাণ্ড? কেন গা শিউড়ে দেয়া এক লোক হুমকি দিচ্ছে টেরির মেয়ে গ্রেস, সহকর্মী জ্যাক আর রালফের স্ত্রী জেনিকে?br লোকটি কি আমাদের দুনিয়ার মানুষ? নাকি এসেছে অন্য কোনো দুনিয়া থেকে?br ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমেরিকার এক স্টেট থেকে অন্য স্টেটে ছুটতে হচ্ছে ওদেরকে। br লোকটি… অথবা সত্তাটিকে থামাতেই হবে…br নইলে এই বহিরাগতের হত্যার তালিকায় যোগ হবে আরও অনেক বাচ্চা… ধ্বংস হবে ফ্র্যাঙ্কি পিটারসনের মতো আরও অনেক পরিবার। নৃশংস যৌন নিপীড়নের পর খুন করা হলো বাচ্চা ছেলে, ফ্র্যাঙ্ক পিটারসনকে। হত্যার দায়ে মূল সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করতে সময় লাগল না। সবার সামনে, খেলার মাঠ থেকে গ্রেফতার করা হলো কোচ টেরেন্স মেইটল্যান্ডকে। ফ্রিন্ট সিটি পিডির গোয়েন্দা, রালফ অ্যান্ডারসনের মনে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই-আসল লোকটিকেই গ্রেফতার করেছে সে। সাক্ষ্য, প্রমাণ সব সেদিকেই ইঙ্গিত দেয়।br এদিকে টেরির দাবী, ঘটনার সময় সে ছিল ভিন্ন একটা শহরে। শুধু দাবীই নয়, প্রমাণ হিসেবে দেখাল স্থানীয় টিভি চ্যানেলে প্রদর্শিত ভিডিয়ো ফুটেজওibr কিন্তু তা কী করে হয়? একজন মানুষ কি একই সময়ে দুই জায়গায় থাকতে পারে? নাহ, এ অসম্ভব। অথচ হয়েছে সেটাই। আদালত-ভবনের সিঁড়িতে, গুলি করে মারা হলো কোচ টেরিকে। বন্ধ হয়ে গেল কেস। কিন্তু টেরির বিধবা স্ত্রী, মার্সি ও উকিল, হাওয়ার্ড গোল্ড যে হাল ছাড়ার পাত্র নয়। এদিকে সন্দেহের দোলাচলে ভুগছে খোদ রালফও।br দৃশ্যপটে আগমন হলো ‘ফাইন্ডার্স কিপার্স’ প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধানকারী, হলি গিবনির। আর এসেই সে আবিষ্কার করে বসল কেসের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া একাধিক প্রমাণ।br টেরির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কেন মিলে যাচ্ছে শত শত মাইল দূরে সংঘটিত আরেকটি হত্যাকাণ্ড? কেন পা শিউড়ে দেয়া এক লোক হুমকি দিচ্ছে টেরির মেয়ে প্রেস, সহব সহকর্মী জ্যাক আর রালফের স্ত্রী জেনিকে?br লোকটি কি আমাদের দুনিয়ার মানুষ? নাকি এসেছে অন্য কোনো দুনিয়া থেকে?br ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমেরিকার এক স্টেট থেকে অন্য স্টেটে ছুটতে হচ্ছে ওদেরকে।br লোকটি… অথবা সত্তাটিকে থামাতেই হবে…br নইলে এই বহিরাগতের হত্যার তালিকায় যোগ হবে আরও অনেক বাচ্চা ধ্বংস হবে ফ্র্যাঙ্কি পিটারসনের মতো আরও অনেক পরিবার।