বই পরিচিতি
প্রকাশক
ক্যাটাগরি
কভার
পৃষ্ঠা
ভাষা
প্রকাশকাল
সংস্করণ
বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। শিশু-কিশোররা বিজ্ঞানের দিকে ঝুঁকছে। কিন্তু কিছু মানুষ বিজ্ঞান আর ইসলামকে পরস্পর প্রতিপক্ষ হিসেবে তুলে ধরছে। ফলে শিশু-কিশোরদের অবচেতন মনে ইসলাম-বিদ্বেষ ঢুকে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে নিজের ধর্ম নিয়ে সংশয় তৈরি হচ্ছে।
শিশু-কিশোরদের একই সাথে ইসলাম এবং আধুনিক বিজ্ঞান সমন্বিত শিক্ষা খুবই প্রয়োজন। এই লক্ষ্যে ২০২২ বইমেলায় গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘গল্পে গল্পে বিজ্ঞান সিরিজ’। লিখেছেন আমি হতে চাই সিরিজের জনপ্রিয় লেখিকা ডক্টর উম্মে বুশরা সুমনা।
এই সিরিজে রয়েছে কিশোর উপযোগী চারটি উপন্যাস। পাঁচ বন্ধুর বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে বর্ণিত ভিন্ন স্বাদে বিজ্ঞানের চার বিষয় নিয়ে গল্পগুলো সাজানো হয়েছে।
PDF is not available right now, Call us to Request PDF
About the Author

ড. উম্মে বুশরা সুমনা, জন্ম গাইবান্ধায়। পিতা মুহম্মদ মকবুল হোসেন; মাতা নুরজাহান আক্তার। শিক্ষক পিতার অনুপ্রেরণাতেই লেখালেখিতে আসা। গাইবান্ধা সরকারী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি এবং গাইবান্ধা সরকারী মহিলা কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদে ভর্তি হন। পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদের ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী ও ফার্মাকোলজী ডিপার্টমেন্ট থেকে পি.এইচ.ডি ডিগ্রী লাভ করেন। বর্তমানে একটি বেসরকারী ইউনিভার্সিটির ফার্মেসী ডিপার্টমেন্টে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে কর্মরত আছেন। ছোটবেলা থেকে সাহিত্যের প্রতি তার আগ্রহ ছিল। অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় ডেইলি স্টার পত্রিকার তার প্রথম লেখা প্রকাশিত হয়। দৈনিক যুগান্তর, ইত্তেফাক, নয়া দিগন্ত, কালের কণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন, জনকণ্ঠসহ বেশ কিছু জাতীয় পত্রিকায় আর ব্লগে বিভিন্ন সামাজিক বিষয়ের উপর তার লেখা কলাম এবং গল্প প্রকাশিত হয়েছে। ২০১৮ সালের একুশে বইমেলায় ‘বলয় ভাঙার গল্প’ নামে প্রথম গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। শিশুদের পাঠ্যপুস্তকের অতিরিক্ত চাপ নিয়ে লেখা কলাম ‘আমাকে একটু ভালোবেসে পড়াও’ এর জন্য দৈনিক ইত্তেফাক দ্বারা তিনি পুরস্কৃত হন। ২০২০ সালে শিশু-কিশোরদের মানবীয় গুণাবলী বিকাশের জন্য তার লেখা ছয় খন্ডের ‘আমি হতে চাই’ সিরিজ প্রকাশিত হয়। বইগুলো সরাসরি উপদেশ মূলক নয়। বইয়ের গল্পগুলো শিশুদের আনন্দ দিবে সাথে শিক্ষণীয় কিছু মেসেজও পাবে। গল্পগুলো শিশুদের সত্যবাদিতা, পরোপকারিতা, উদারতা, সহনশীলতা, পরিচ্ছন্নতা, কৃতজ্ঞতাবোধ ইত্যাদি মানবিক গুণাবলি শিখতে উৎসাহিত করবে এবং শিশুদের মানবিক বোধ সম্পন্ন আলোকিত মানুষ হতে সাহায্য করবে।